মাছ চাষে দ্বিগুন বৃদ্বি, তাই লাভ ও হবে দ্বিগুন, প্লাংটন প্লাস ও ফিস গ্রোথ প্লাস ব্যবহারে
ব্যয় কমিয়ে, উৎপাদন বাড়ানোই হচ্ছে লাভবানহওয়ার পদ্ধতি। আর সেই উদ্দেশ্য সামনে রেখে নানবিধ পণ্য ও সেবা নিয়ে খামারিদের সাথে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে Sorkar Agro Take । প্লাংটন প্লাস ও ফিস গ্রোথ প্লাস। বদলে দিতে পারে মাছ চাষ নিয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি।
আপনিও যুক্ত হয়ে যান আমাদের সফল খামারিদের পরিবারের অংশ হয়ে।
ফিস গ্রোথ প্লাস ও প্লাংটন প্লাস কেন ব্যবহার করবেন ?
পুকুরে তৈরি হবে প্রাকৃতিক খাবার ফিস গ্রোথ প্লাস ও প্লাংটন প্লাস ব্যবহারে।
সাথে মাছ পাবে পর্যাপ্ত পরিমান মাল্টিভিটামিন মিক্স মাছের যাবতীয় সমস্যা থেকে সুরক্ষিত রাখবে।
পুকুরে এমোনিয়া হতে দেয় না।
পি এইচ ও টিডিএস মাত্রা নিয়ন্ত্রন করে।
পুকুরে মাছ ভাসবে না।
অক্সিজেনের সল্পতা হবে না।
ফিস গ্রোথ প্লাস হচ্ছে মাল্টিভিটামিনের এমন মিশ্রণ যা মাছের ওজন ও দ্রুত বৃদ্ধিতে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। মাছকে সুন্দর ও আর্কষনীয় করে তোলে।
মাছের হাড়ঁ ও আশ শক্ত ও মজবুত করে।
রোগ প্রতিরোধক হিসেবে প্লাংটন প্লাস খামারিদের নিশ্চয়তা দেয়।
পুকুরে তৈরি হবে প্রাকৃতিক খাবার ফিস গ্রোথ প্লাস ও প্লাংটন প্লাস ব্যবহারে।
সুরক্ষিত ও সুস্থ্য স্বাভাবিক পরিবেশে মাছের সার্বিক উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
প্লাংটন প্লাস ও ফিস গ্রোথ প্লাস ব্যবহারে মাছের পরিপাকতন্ত্র উন্নত হয়, ফলে তাদের হজম শক্তি ও প্রোটিন গ্রহনের সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে মাছে অধিক হারে প্রোটিন গ্রহণ করে এবং দ্রুথ হজম করতে সক্ষম হয়। তাই মাছ বৈজ্ঞানিকভাবে নিরাপদ পরিবেশে মাছ দ্রুথ বেড়ে উঠে।
মাছের মল প্রোটিন সম্পন্ন খাদ্যে পরিনত হয়, পুকুরে সার্বক্ষণিক খাদ্যের ব্যবস্থা থাকে।
প্রতি শতকে 100/150 গ্রাম হারে পরিমান মত পানির সাথে গোলে সর্ম্পূণ জলাশয়ে ছিটিয়ে দিতে হবে।
প্লাংটন প্লাসঃ
প্রতি শতকে 100/150 গ্রাম হারে পরিমান মত পানির সাথে গোলে সর্ম্পূণ জলাশয়ে ছিটিয়ে দিতে হবে।
ব্যবহারে নিয়মাবলীঃ
প্রথম ২ দিন প্লাংটন প্লাস দুই ভাগে ভাগ করে ব্যবহার করুন।
একই ভাবে পরবর্তী ২ দিন ফিস গ্রোথ প্লাস ২ ভাগে ভাগ করে ব্যবহার করুন।
প্রোডাক্টগুলো একই পরিমাণ পানির সাঞে ভালো ভাবে মিশ্রণ করুন যেন সর্ম্পূণ পুকুরে ছিটিয়ে বা স্প্রে করে সম্পূর্ণ পুকুরে পরিবেশন করা যায়।
বৃষ্টি বা মেঘলা পরিবেশে ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
সকালের নরম রুদ্র উজ্জ্বল পরিবেশে ব্যবহার করুন।
প্রোডাক্ট ব্যবহারের উক্ত ৪ দিন মাছের খাবার দেওয়া থেকে বিরত থাকুন কিংবা সর্বোচ্চ ৩ ভাগের ১ ভাগ খাবার দিন এবং পরবর্তী সময়ে মাছের ওজনের ২থেকে ৩ ভাগ খাবার দিন।
প্রোডাক্ট ব্যবহারের সময় থেকে ২ মাস এর পরে যোগাযোগের জন্য অনুরোধ রইল পরবর্তী ডুজ কিংবা জরুরী আলোচনা পরার্মশের জন্য আবশ্যক।